এব্যাপারে নাঙ্গলকোটের রাজনীতিবিদ ও সমাজসেবক ব্যবসায়ী মোহাম্মদ বশিরুজ্জামান বলেন, যেহেতু সকল স্থাপনা মালিকদের কাছে রেলওয়ে কতৃপক্ষের দেওয়া ক্ষতিপূরণ নামক একটি লাইসেন্স রয়েছে তাই রেলওয়ে কতৃপক্ষ যদি এই উল্লেখিত লাইসেন্সদারীদের ঘর উচ্ছেদ করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে থাকে তাহলে অবশ্যই তাদেরকে এই লাইসেন্স বাতিল ঘোষণা করে উচ্ছেদের পূর্বে সকল স্থাপনা মালিকদের চিঠি দেওয়া উচিত ছিলো। ক্ষতিপূরণ লাইসেন্সের আওতায় স্থাপনা মালিকদেরকে কোনো প্রকার চিঠি না দিয়ে তাদের প্রতিষ্ঠান গুঁড়িয়ে দেওয়া লাইসেন্সকারীদের উপর অন্যায় করা হয়েছে। আমি রেলওয়ে কতৃপক্ষের এমন হটকারি সিদ্ধান্তের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই এবং রেলওয়ে কতৃপক্ষের কাছে ভেঙে গুঁড়িয়ে দেওয়া স্থাপনা মালিকদের ক্ষতিপূরণের দাবী জানাই।
এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট ও নাঙ্গলকোট উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মিল্টন চাকমা বলেন, আমি অভিযানে শুধুমাত্র এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে কাজ করেছি।
রেলওয়ের চট্টগ্রাম বিভাগীয় ভূ-সম্পত্তি কর্মকর্তা খোরশেদ আলম চৌধুরী বলেন, নাঙ্গলকোট রেলওয়ে স্টেশন এলাকায় অবৈধভাবে গড়ে উঠা স্থাপনা উচ্ছেদে এই অভিযান চালানো হয়। অভিযানে ৫০টি স্থাপনা দখলমুক্ত করা হয়। জনস্বার্থে এমন অভিযান ভবিষ্যতেও অব্যাহত থাকবে।
অভিযানে রেলওয়ের চট্টগ্রাম বিভাগীয় সহকারী ভূসম্পত্তি কর্মকর্তা, রেলওয়ের কানুনগো, স্টেশন মাস্টারসহ ও যৌথ বাহিনীর সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।







.jpg)


