দোকান মালিক ফারুক হোসেন বলেন, "শরিফ হোসেন ও মামুনসহ কয়েকজন অস্ত্র নিয়ে আমার দোকানে হামলা চালায়, মালামাল ভাঙচুর করে ও ২০-২৫ হাজার টাকা লুট করে নিয়ে যায়।" তিনি রোববার (২৩ মার্চ) লাকসাম থানায় শরিফ হোসেন ও মামুনসহ কয়েকজনের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেন।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, দোকানটি আগে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান আবদুর রশিদ সওদাগরের ছিল। পরে তিনি এটি ফারুক হোসেনকে ২৮ লাখ টাকায় বিক্রি করেন। তবে, চেয়ারম্যানের ভাতিজা শরিফ হোসেন দোকানটি নিজের দাবি করে ফারুক হোসেনকে হুমকি দিয়ে আসছিলেন।
এ বিষয়ে অভিযুক্ত শরিফ হোসেন অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, "দোকানটি নিয়ে পারিবারিক সমস্যা রয়েছে। আমরা ফারুক ভাইকে আগে জানিয়েছিলাম, কিন্তু তিনি আমাদের না জানিয়েই কিনেছেন। হামলা বা লুটপাটের অভিযোগ মিথ্যা।"
লাকসাম থানার উপপরিদর্শক শহিদুল্লাহ জানান, "অভিযোগের ভিত্তিতে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করা হয়েছে। তদন্ত সাপেক্ষে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।"