নিজস্ব প্রতিবেদক: কুমিল্লার লাকসামে এসএসসি, দাখিল ও ভোকেশনাল পরীক্ষার প্রথম দিনে মোট ৭১ জন পরীক্ষার্থী অনুপস্থিত ছিল। বৃহস্পতিবার (১০এপ্রিল) সারাদেশে একযোগে এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা শুরু হয়।
লাকসাম-১ নবাব ফয়জুন্নেছা ও বদরুন্নেসা যুক্ত উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্রে ১২৯৩
জন
পরীক্ষার্থীর মধ্যে
১৭
জন
অনুপস্থিত ছিল।
লাকসাম-২ মুদাফরগঞ্জ আলী নওয়াব উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ কেন্দ্রে ৬৮৭
জন
পরীক্ষার্থীর মধ্যে
১৯
জন
অনুপস্থিত ছিল।
লাকসাম-৩ গণউদ্যোগ বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় ও করেজ কেন্দ্রে ২৬০
জন
পরীক্ষার্থীর মধ্যে
৭
জন
অনুপস্থিত ছিল।
মোট
২২৪০
জন
পরীক্ষার্থীর মধ্যে
৪৩
জন
অনুপস্থিত ছিলেন।
অন্যদিকে, লাকসাম-১ দৌলতগঞ্জ গাজীমুড়া কামিল মাদ্রাসা কেন্দ্রে ৬১০
জন
পরীক্ষার্থীর মধ্যে
২৩
জন
এবং
লাকসাম-২ মুদাফরগঞ্জ ফাজিল মাদ্রাসা কেন্দ্রে ২৫৩
জন
পরীক্ষার্থীর মধ্যে
৪
জন
অনুপস্থিত ছিল।
মোট
৮৬৩
জন
পরীক্ষার্থীর মধ্যে
২৭
জন
অনুপস্থিত ছিলেন।
এসএসসি ভোকেশনাল পরীক্ষায়, লাকসাম-১ লাকসাম সরকারি পাইলট হাই স্কুল কেন্দ্রে ১৭৩
জন
পরীক্ষার্থীর মধ্যে
১
জন
অনুপস্থিত ছিল।
লাকসাম
উপজেলা
মাধ্যমিক শিক্ষা
কর্মকর্তা মোহাম্মদ নাছির
উদ্দিন
এ
তথ্য
নিশ্চিত করে
জানান,
"কোথাও
অপ্রীতিকর ঘটনা
ঘটেনি
এবং
শান্তিপূর্ণ পরিবেশে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হচ্ছে।"
লাকসাম-১ মূল কেন্দ্র নবাব ফয়জুন্নেসা ও বদরুন্নেসা যুক্ত উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ছিলেন
উপজেলা
মাধ্যমিক শিক্ষা
কর্মকর্তা মোহাম্মদ নাছির
উদ্দিন,
এবং
কেন্দ্র সচিব ছিলেন
বিদ্যালয়ের প্রধান
শিক্ষক
কামাল
হোসেন
হেলাল।
এসএসসি ভোকেশনাল পরীক্ষার মূল কেন্দ্র ও সাধারণ ভেন্যু হিসেবে
লাকসাম সরকারি পাইলট হাই স্কুল কেন্দ্রে ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ছিলেন
উপজেলা
সমাজসেবা কর্মকর্তা উপন্যাস চন্দ্র
দাস।
কেন্দ্র সচিবের
দায়িত্ব পালন
করেন
বিদ্যালয়ের প্রধান
শিক্ষক
এবিএম
এনায়েত উল্লাহ
এবং
হল
সুপার
ছিলেন
আল
আমিন
ইনস্টিটিউটের প্রধান
শিক্ষক
মুহাম্মদ আবু
জাফর
মজুমদার। এখানে
অংশগ্রহণকারী উপজেলার ৪টি
কারিগরি প্রতিষ্ঠানের ১৭৩
জন
শিক্ষার্থীসহ মোট
৬৭১
জন
পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করেন,
যাদের
মধ্যে
৩
জন
সাধারণ
এবং
১
জন
ভোকেশনাল পরীক্ষার্থী অনুপস্থিত ছিলেন।
লাকসাম-২ মুদাফরগঞ্জ আলী নওয়াব হাই স্কুল এন্ড কলেজ কেন্দ্রে কেন্দ্র সচিবের
দায়িত্বে ছিলেন
রাজাপুর উচ্চ
বিদ্যালয়ের প্রধান
শিক্ষক
আব্দুল
কাদের।
লাকসাম-৩ গণ উদ্যোগ বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্রে কেন্দ্র সচিব
ছিলেন
উত্তরদা উচ্চ
বিদ্যালয়ের প্রধান
শিক্ষক
ইদ্রিস
মিয়া।
এছাড়াও,
অন্যান্য ভেন্যু
কেন্দ্রগুলোতেও শিক্ষার্থীরা পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেন।